প্রকাশ :
২৪খবরবিডি: 'বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নিয়ে অনেক গান-কবিতা লিখেছেন ও গেয়েছেন। কিন্তু এগুলো প্রধানমন্ত্রীর কাছে পৌঁছাতে পারেননি হালিম রাজ (২৬)। গণভবনে পৌঁছাতে সব চেষ্টায় করেছেন। কিছুতে কিছু না হওয়ায় গণভবনে যাওয়া-আসা আছে, এমন ব্যক্তিদের খোঁজা শুরু করেন। পরে রাজ ৩৫ হাজার টাকায় চুক্তি করেন ধানমন্ডি-৩২ নম্বর জাদুঘরের আবুল কাশেম ওরফে কিশোর নামে এক ব্যক্তির সঙ্গে। টাকা নিয়ে তাকে এক বছর ধরে ঘুরাচ্ছেন কিশোর।'
'ওসি পারভেজ ইসলাম জানান, হালিম রাজ পড়াশোনা করেছে তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত। বর্তমানে তিনি ইউটিউবার। আর আব্দুল হালিম রিকশাচালক। রাজের কবিতার বই, গানের সিডি ও পেনড্রাই প্রধানমন্ত্রীর কাছে পাঠাবেন। বিভিন্ন সময় মানুষের কাছে তদবির করেছেন। যে আমার এই গুলো পৌঁছে দেবেন। পরে লোকমুখে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের জাদুঘরে কর্মরত আবুল কাশেম ওরফে কিশোরের কথা শুনে তার শরণাপন্ন হন রাজ। কিশোর এসব পৌঁছে দেওয়ার জন্য ৫০
'নিজের কবিতা-গান প্রধানমন্ত্রীর কাছে পাঠাতে না পেরে বোমা বিস্ফোরণ'
হাজার টাকা দাবি করে। পরে রাজ ৩৫ হাজার টাকা দেন। এর মধ্যে কিশোর বছরখানেক ধরে আজ না কাল বলে আসছেন। তিনি আরও জানান, পরে রাজ হতাশ হয়ে ইউটিউবে থেকে বোমা বানানো শিখেন। সেটা বানিয়ে কিশোর টাকা নিয়ে কাজ না করায় তিনি রেগে এই কাজ করেছে বলে জানিয়েছে। দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য রাজ এই কাজ করেছে। গ্রেপ্তারের পর বিস্ফোরক আইনে তাদের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। সোমবার তাদের আদালতে তোলা হবে।'